নব-দম্পতির সাতদিন, ডাকাতের একদিন
এক
রাতে
নব-দম্পতির বাসায় ডাকাত পড়ল। তারপর উনারা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে অভিযোগ করলেন। পরের দিন পুলিশ এসে এলাকার সবাইকে বলছে, “ওই বাসাতে রাতে ডাকাত এসেছিল। ওনারা ‘ও বাবাগো-ও মাগো’ বলে চিৎকার করল, আর তবু আপনারা কেউ সাহায্য করতে এগিয়ে গেলেন না!”
কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিলো, “ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত এসেছিল!”
কয়েকটি ফাজিল ছেলে উত্তর দিলো, “ওরকম চিৎকার তো কয়েকদিন ধরেই শুনছি। কিভাবে বুঝবো কালকে ডাকাত এসেছিল!”
পাশের বাড়ির আন্টি
ছোট
ছেলেটি
একরাতে
হঠাত
করে
তার
বাবা-মায়ের ঘরের দরজা খুলে দেখল তার বাবা চিত হয়ে শুয়ে আর মা কোলের উপর বসে আপ-ডাউন করছে। মা তাড়াতাড়ি নেমে গিয়ে কাপড় পরে বাইরে এল। তখন ছেলে জিজ্ঞেস করল, মা তুমি কী করছিলে?
মা উত্তর দিল, তোমার বাবার পেটটা তো দেখছ, অনেক উঁচু ওটা সমান করে দিচ্ছিলাম।
ছেলেঃ তুমি শুধু শুধু সময় নষ্ট করছ!
মা অবাক হয়ে বলল, এ কথা বলছ কেন?
ছেলেঃ তুমি যখন শপিং করতে বাইরে যাও তখন পাশের বাসার আন্টি এসে হাঁটু গেড়ে বসে বেলুনের মত বাবার পেট ফুলিয়ে দেয়।
মা উত্তর দিল, তোমার বাবার পেটটা তো দেখছ, অনেক উঁচু ওটা সমান করে দিচ্ছিলাম।
ছেলেঃ তুমি শুধু শুধু সময় নষ্ট করছ!
মা অবাক হয়ে বলল, এ কথা বলছ কেন?
ছেলেঃ তুমি যখন শপিং করতে বাইরে যাও তখন পাশের বাসার আন্টি এসে হাঁটু গেড়ে বসে বেলুনের মত বাবার পেট ফুলিয়ে দেয়।
হাত এমনিতেই সরে যেত
সমুদ্রে গোসল
করতে
নেমে
ঢেউয়ের
সময়
একটি
ছেলে
তার
প্যান্ট হারিয়ে
ফেলল।
উঠে
আসতে
লজ্জা
লাগলেও
কিছু
হয়নি
এমন
ভাব
করে
লজ্জা
স্থানে
দুহাতে
ঢেকে
উঠে
এল।
একটি মেয়ে সেটা দেখতে পেয়ে বলল, আসল পুরুষ হলে হাত তুলেই হাঁটেন।
ছেলেটি বলল, আপনি আসল নারী হলে হাত এমনিতেই সরে যেত।
একটি মেয়ে সেটা দেখতে পেয়ে বলল, আসল পুরুষ হলে হাত তুলেই হাঁটেন।
ছেলেটি বলল, আপনি আসল নারী হলে হাত এমনিতেই সরে যেত।
শুভ সংবাদ
স্ত্রী:
একটা
কথা
বলবো?
স্বামী: হ্যাঁ গো, অবশ্যই; বলো
স্ত্রী: মারবে নাতো?
স্বামী: কী বলছো, তোমাকে মারবো কেন?
স্ত্রী: রাগ করবে নাতো?
স্বামী: একদমই না, কী হয়েছে বলতো
স্ত্রী: আমি কনসিভ করেছি, প্রেগন্যান্ট
স্বামী: হুরররে !!! পাগলী বলে কী, এটাতো শুভ সংবাদ; ভয় পেয়েছিলে কেন?
স্ত্রী: কলেজে পড়ার সময় একবার আব্বুকে বলার পর প্রচুর মার খেয়েছিলাম…
স্বামী: হ্যাঁ গো, অবশ্যই; বলো
স্ত্রী: মারবে নাতো?
স্বামী: কী বলছো, তোমাকে মারবো কেন?
স্ত্রী: রাগ করবে নাতো?
স্বামী: একদমই না, কী হয়েছে বলতো
স্ত্রী: আমি কনসিভ করেছি, প্রেগন্যান্ট
স্বামী: হুরররে !!! পাগলী বলে কী, এটাতো শুভ সংবাদ; ভয় পেয়েছিলে কেন?
স্ত্রী: কলেজে পড়ার সময় একবার আব্বুকে বলার পর প্রচুর মার খেয়েছিলাম…
৯৯% বনাম ১%
ছেলেরা
যখন
হঠাত
করে
বলে
উঠে-
ভালো
লাগে
না,
তখন
পৃথিবীর ৯৯%
লোকে
৯৯%
সময়ে
সঠিক
উত্তরটি বলে
দিতে
পারবে
তাদের
আসলে
কী
হয়েছে
বা
কী
চায়।
সেক্স।
কিন্তু
মেয়েরা
যখন
বলে-
ভালো
লাগে
না,
তখন
পৃথিবীর ১%
লোকেও
১%
সময়েও
সঠিক
উত্তর
দিতে
পারবে
না
আসলে
তাদের
কী
হয়েছে
বা
তারা
কী
চায়।
ছেলেদের সেক্স উঠলে কিভাবে বুঝবেন
রাতের
বেলা
বিছানায় শুয়ে
সরদারজির গলা
জড়িয়ে
ধরে
আদুরে
গলায়
সরদারজির স্ত্রী
সরদারজিকে জিজ্ঞেস করল,
‘অ্যাই,
তোমার
কি
সেক্স
উঠেছে?’
সরদারজী বলল, ‘না…’ এবং ছেলেদের সেক্স উঠলে কিভাবে বুঝতে হবে- সারারাত ধরে স্ত্রীকে সেটা বোঝাতে লাগল…
সরদারজী বলল, ‘না…’ এবং ছেলেদের সেক্স উঠলে কিভাবে বুঝতে হবে- সারারাত ধরে স্ত্রীকে সেটা বোঝাতে লাগল…
সেন্স অব হিউমার
রাত্রিবেলা। সব
কাপড়চোপড় খুলে
ফেলে
স্ত্রী
স্বামীর গলা
জড়িয়ে
ধরে
বলল,
এই
বলনা
আমার
কোন
জিনিসটা তোমার
খুব
ভালো
লাগে?
আমার
সুন্দর
চেহারার মুখটা
নাকি
আমার
সেক্সি
বডিটা?
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার সেন্স অব হিউমার!
স্বামী কিছুক্ষণ স্ত্রীর মুখ ও শরীরের দিকে চোখ বুলিয়ে তারপর বলল, তোমার সেন্স অব হিউমার!
পুরাই মাথা খারাপ অবস্থা
স্বামী
বাইরে
থাকে।
পুরাই
মাথা
খারাপ
অবস্থা। ফোন
করে
স্ত্রীকে অনেক
আদর
করল।
আদর
করার
এক
পর্যায়ে স্ত্রীকে বলল
একটা
ফুল
বডির
ছবি
এমএমএস
করে
পাঠাতে। ফুল
ন্যাকেড!
স্ত্রী
স্বামীর কথা
মত
ছবি
পাঠাল।
বিছানায় শোয়া।
ফুল
ন্যাকেড। হাতে
কোন
ফোন
নাই।
আম পাড়া
বাবার
এক
বন্ধু
বেড়াতে
এসেছেন
আমাদের
বাড়ি।
সাথে
তার
মেয়ে।
খুব
সুন্দরী। প্রেমে
পড়ে
গেলাম।
প্রতিদিন মেয়েটিকে সাথে
নিয়ে
বাগানে
বেড়াতে
যাই।
কেউ
কিছু
জিজ্ঞেস করলে
বলি,
এই
একটু
আম
পাড়তে
যাচ্ছি।
তো একদিন দুজনের প্রচণ্ড ঝগড়া হলো। মেয়েটি রাগ করে চলে গেল। মন খারাপ করে বাড়ি ফিরছিলাম। পথে বাবার বন্ধুর সাথে দেখা। জিজ্ঞেস করল, কিরে বাগানে কী করছিলি?
– এই আম পাড়ছিলাম।
– কই আজকে আমার মেয়ে তো তোর সাথে যায়নি।
– ও যায়নি তো কী হয়েছে। আমি নিজেই ডালটা ধরে দুবার ঝাকাতে আমটা পড়ে গেল।
তো একদিন দুজনের প্রচণ্ড ঝগড়া হলো। মেয়েটি রাগ করে চলে গেল। মন খারাপ করে বাড়ি ফিরছিলাম। পথে বাবার বন্ধুর সাথে দেখা। জিজ্ঞেস করল, কিরে বাগানে কী করছিলি?
– এই আম পাড়ছিলাম।
– কই আজকে আমার মেয়ে তো তোর সাথে যায়নি।
– ও যায়নি তো কী হয়েছে। আমি নিজেই ডালটা ধরে দুবার ঝাকাতে আমটা পড়ে গেল।
নগ্ন মেয়ে দেখলে জমে পাথর
দুইটা
বালক
একদিন
খেলতে
খেলতে
সাগর
পাড়ে
চলে
এল।
সেখানে
তারা
দেখতে
পেল
স্বল্পবসনা মেয়েরা
রৌদ্রস্নানরত। হঠাত
একটা
বালক
পিছন
দিকে
দৌড়ে
পালাতে
লাগল।
অন্য
বালকটি
বুঝতে
পারল
না
তার
কি
হয়েছে
এবং
কেন
এভাবে
দৌড়ে
পালাচ্ছে। সে
তার
পিছন
পিছন
আরো
জোরে
দৌড়ে
এসে
তাকে
ধরে
ফেলল।
– কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিস কেন?
– মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব, তখন জমে পাথর হয়ে যাব।
– আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।
– নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা জায়গায় শক্ত হতে শুরু করছিল।
– কিরে, এভাবে দৌড়ে পালাচ্ছিস কেন?
– মা বলেছিল আমি যখন নগ্ন মেয়ে দেখব, তখন জমে পাথর হয়ে যাব।
– আরে তোর মা তোকে ভয় দেখিয়েছে।
– নারে, মেয়েদের দেখা মাত্রই একটা জায়গায় শক্ত হতে শুরু করছিল।
অভাব
একটা
পিচ্চি
ছেলে
আরেকটি
পিচ্চি
মেয়ে
পাশাপাশি দুইটি
বাড়িতে
থাকে।
ছেলেটির মা
ছেলেটিকে একদিন
একটা
ফুটবল
কিনে
দিল।
ছেলেটি
সেটা
মেয়েটিকে দেখালে
মেয়েটি
বলল
আমাকে
খেলতে
নাও।
ছেলেটি
বলল,
‘এটা
ছেলেদের খেলা।
তুমি
খেলতে
পারবে
না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থ
া করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’
মেয়েটি মন খারাপ করে চলে গেল। পরেরদিন মা’কে বলে নিজে একটা ফুটবল কিনে ছেলেটিকে দেখিয়ে দেখিয়ে বাড়ির সামনে একা একা খেলতে লাগল।
ছেলেটি এবার একটা সাইকেলের ব্যবস্থ
া করে মেয়েটিকে দেখিয়ে বলল, ‘তুমি এটা চালাতে পারবে না।’
কিন্তু দেখা গেল পরেরদিন মেয়েটিও সাইকেলে চড়ছে।
ছেলেটি এবার প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গ দেখিয়ে বলল, ‘এবার যাও, পারলে তোমার মা’কে বলো তো এমন কিছু তোমাকে কিনে দিতে পারে কিনা?’
পরের দিনে মেয়েটি বাড়ির আঙিনায় দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্ট খুলে নিজের গোপনাঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করে বলল, ‘মা বলেছে যতদিন আমার এইটা থাকবে ততদিন তোমার মত ওরকম জিনিসের অভাব হবে না।’
Comments
Post a Comment