প্রেম-ভালবাসা-বিয়ে


প্রেম-ভালবাসা বিয়ে

বিয়ে?
১ম বন্ধু : শুনলাম তুই নাই ওকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে যাচ্ছিস?
২য় বন্ধু : হ্যাঁ।
১ম বন্ধু : কেন?
২য় বন্ধু : আমি তাকে ভালোবাসি। শি ইজ দ্যা ওয়ান!
১ম বন্ধু : আমিও আমার একমাত্র মেশিনইয়ে মানেইয়েটাকে খুব ভালোবাসি। তাই বলে সেটাকে বিয়ে করতে যাব?
স্বার্থপর
রাতের বেলা বউকে আদর করতে গেলাম।
বউ বলল, না সোনা, আজ নয়। সারাদিন এত ধকল গেল, খুব ক্লান্ত লাগছে
সারাদিন এত খাটা-খাটুনি করে একটু আগে বিয়ে করলাম। আর সেই বউ কিনারিজেক্টকরল! স্বার্থপর কোথাকার!
আপাতত চা
মজনু গেছে পাত্রী দেখতে।
পাত্রীর বাবা: ব্যাটা, তুমি মদ খাও নাকি?
মজনু: না না আঙ্কেল, আপাতত চা হলেই চলবে!
আমাদের বাসায়ও চিনি আছে
ভোম্বলের পাশের বাসায় থাকে এক তরুণী।
একদিন ভোম্বল তাদের বাসায় কলবেল চাপল। তরুণী দরজা খুলল।
ভোম্বল: আপনাদের বাসায় কি চিনি আছে?
তরুণী: হুঁ, আছে।
ভোম্বল: ! না মানেবলছিলাম, চিনি না থাকলে আমাদের বাসায় এসে চাইতে পারেন। আমাদের বাসায়ও চিনি আছে
ভালোবাসার জন্ম
প্রশ্ন: ভালোবাসার জন্ম কোথায়?
উত্তর: সম্ভবত চীনে। কারণ, চীনা জিনিসেরই কোনো গ্যারান্টি থাকে না!
মেয়েদের মন
পল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু
পল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল পল্টু। বলল, ‘আমার জন্য পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।
দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
পল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?
বস সব সময় একজনই
রানা: বিয়ের পর তোর জীবনে কী পরিবর্তন এসেছে বল তো?
রতন: কদিন পর পর চাকরি বদল করলেও আমার বস সব সময় একজনই থাকে!
পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট রূপকথা
বহু বহু বছর আগের কথা। এক দেশে ছিল এক ছেলে আর এক মেয়ে। একদিন ছেলেটি মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করিল, ‘তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?’
মেয়েটি উত্তর দিল, ‘না।
অতঃপর ছেলেটি সুখে-শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল
পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো:
সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।
অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:
কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!
বিয়ের কঠিন সময়
একটি মেয়ের সবেমাত্র বাগদান হয়েছে।
তাঁর অফিসের এক বিবাহিত মহিলা এলেন তাঁকে উপদেশ দিতে।
শোনো, বিয়ের পর প্রথম ১০ বছরই সবচেয়ে কঠিন।
মহিলা বললেন, আপনার বিয়ে হয়েছে কত দিন?
১০ বছর
বিয়ের প্রস্তাব
বুনো পশ্চিম। এক মেয়ে বলছে তার মাকে, মা, ডার্টি বিলি আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছে।
সে তোমাকে সরাসরি বলেছে কথা? মা প্রশ্ন করলেন।
না, তা বলেনি, তবে ইঙ্গিত দিয়েছে। নিজের বউকে সে ইতিমধ্যে গুলি করে মেরে ফেলেছে

Comments