হেয়ারিং এইড
জয়নাল
সাহেব
কানে
কম
শোনেন।
হেয়ারিং এইড
কিনতে
তিনি
গেলেন
দোকানে।
জয়নাল: ভাই, হেয়ারিং এইডের দাম কত?
দোকানদার: পাঁচ টাকা দামের আছে, পাঁচ হাজার টাকা দামেরও আছে।
জয়নাল: আমাকে পাঁচ টাকারটাই দেখান।
দোকানদার জয়নালের কানে একটা প্লাস্টিকের খেলনা হেয়ারিং এইড গুঁজে দিলেন। জয়নাল আশ্চর্য হয়ে বললেন, এটার ভেতর তো কোনো যন্ত্রপাতিই নেই। এটা কাজ করে কীভাবে?
দোকানদার: সত্যি বলতে, এটা কোনো কাজ করে না। তবে আপনার কানে এই জিনিস দেখলে লোকজন এমনিতেই আপনার সঙ্গে প্রয়োজনের চেয়ে উঁচু গলায় কথা বলবে!
জয়নাল: ভাই, হেয়ারিং এইডের দাম কত?
দোকানদার: পাঁচ টাকা দামের আছে, পাঁচ হাজার টাকা দামেরও আছে।
জয়নাল: আমাকে পাঁচ টাকারটাই দেখান।
দোকানদার জয়নালের কানে একটা প্লাস্টিকের খেলনা হেয়ারিং এইড গুঁজে দিলেন। জয়নাল আশ্চর্য হয়ে বললেন, এটার ভেতর তো কোনো যন্ত্রপাতিই নেই। এটা কাজ করে কীভাবে?
দোকানদার: সত্যি বলতে, এটা কোনো কাজ করে না। তবে আপনার কানে এই জিনিস দেখলে লোকজন এমনিতেই আপনার সঙ্গে প্রয়োজনের চেয়ে উঁচু গলায় কথা বলবে!
হাঁস শিকারে তিন চিকিৎসক
হাঁস
শিকারে
গেছেন
তিন
চিকিৎসক।
তাঁদের মধ্যে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ বললেন, হুম্, দেখতে হাঁসের মতোই লাগছে, হাঁসের মতোই ডাকে, হাঁসের মতো ওড়ে। ওটা একটা হাঁসই হবে। তিনি গুলি ছুড়লেন, ততক্ষণে পাখিটা চলে গেছে অনেক দূর।
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ তাঁর বইটা বের করলেন, হাঁসের ছবি দেখলেন। হাঁসের বৈশিষ্ট্যগুলোতে একবার চোখ বুলালেন। বললেন, হুম্। ওটা একটা হাঁস। গুলি ছুড়লেন। কিন্তু এবারও পাখি ততক্ষণে নাগালের বাইরে চলে গেছে।
তাঁদের মধ্যে শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ বললেন, হুম্, দেখতে হাঁসের মতোই লাগছে, হাঁসের মতোই ডাকে, হাঁসের মতো ওড়ে। ওটা একটা হাঁসই হবে। তিনি গুলি ছুড়লেন, ততক্ষণে পাখিটা চলে গেছে অনেক দূর।
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ তাঁর বইটা বের করলেন, হাঁসের ছবি দেখলেন। হাঁসের বৈশিষ্ট্যগুলোতে একবার চোখ বুলালেন। বললেন, হুম্। ওটা একটা হাঁস। গুলি ছুড়লেন। কিন্তু এবারও পাখি ততক্ষণে নাগালের বাইরে চলে গেছে।
নার্স সাহস দিচ্ছিল
হন্তদন্ত হয়ে
হাসপাতাল থেকে
দৌড়ে
পালাচ্ছিলেন এক
রোগী।
দরজার
সামনে
তার
পথ
রোধ
করলেন
হাসপাতালের দারোয়ান।
দারোয়ান: কী হলো? কোথায় যাচ্ছেন?
রোগী: আর বলবেন না! নার্স বলছিল, ‘ভয় পাবেন না। এটা খুবই সাধারণ একটা অপারেশন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হয়ে যাবে।’
দারোয়ান: হ্যাঁ, সে তো ভালো কথাই বলেছে। নার্স আপনাকে সাহস দিচ্ছিল।
রোগী: আরে বুদ্ধু, সে আমার সঙ্গে নয়, ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলছিল!
দারোয়ান: কী হলো? কোথায় যাচ্ছেন?
রোগী: আর বলবেন না! নার্স বলছিল, ‘ভয় পাবেন না। এটা খুবই সাধারণ একটা অপারেশন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হয়ে যাবে।’
দারোয়ান: হ্যাঁ, সে তো ভালো কথাই বলেছে। নার্স আপনাকে সাহস দিচ্ছিল।
রোগী: আরে বুদ্ধু, সে আমার সঙ্গে নয়, ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলছিল!
সর্ব রোগের মহৌষধ
জগাই
একবার
খবর
পেল,
শহরে
এমন
একজন
ডাক্তার এসেছেন,
যিনি
সব
রকমের
রোগ
সারিয়ে
দিতে
পারেন।
জগাই
মনে
মনে
বলল,
ব্যাটা
নির্ঘাত একটা
ঠকবাজ।
আজই
তাঁর
জারিজুরি খতম
করতে
হবে।
সে
গেল
ডাক্তারের কাছে।
জগাই: ডাক্তার সাহেব, আমি কোনো কিছুরই স্বাদ পাই না। এখন আপনি কী ব্যবস্থা নেবেন বলুন।
ডাক্তার: হুম্। তোমাকে ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধটা খাওয়াতে হবে।
জগাইকে ওষুধ দেওয়া হলো। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে উঠল সে, ‘ইয়াক! এটা তো গোবর।’
ডাক্তার বললেন, ‘হুম্, তুমি তাহলে স্বাদ বুঝতে পারছ।’
পরদিন রেগেমেগে আবার সেই ডাক্তারের কাছে গেল জগাই।
জগাই: ডাক্তার সাহেব, আমি কোনো কিছুরই স্বাদ পাই না। এখন আপনি কী ব্যবস্থা নেবেন বলুন।
ডাক্তার: হুম্। তোমাকে ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধটা খাওয়াতে হবে।
জগাইকে ওষুধ দেওয়া হলো। সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার করে উঠল সে, ‘ইয়াক! এটা তো গোবর।’
ডাক্তার বললেন, ‘হুম্, তুমি তাহলে স্বাদ বুঝতে পারছ।’
পরদিন রেগেমেগে আবার সেই ডাক্তারের কাছে গেল জগাই।
জগাই:
ডাক্তার, আমার
কিছুই
মনে
থাকে
না।
এমনকি
গতকাল
কী
ঘটেছিল,
তাও
মনে
নেই।
কী
ওষুধ
দেবেন
আপনি?
ডাক্তার: হুম্, ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধ…
জগাই: মনে পড়েছে, মনে পড়েছে! আমার ওষুধ লাগবে না!
বলেই দৌড়ে পালাল সে!
ডাক্তার: হুম্, ৪৩ নম্বর বোতলের ওষুধ…
জগাই: মনে পড়েছে, মনে পড়েছে! আমার ওষুধ লাগবে না!
বলেই দৌড়ে পালাল সে!
জিব দেখান
ডাক্তার সাহেব
বললেন
রোগীকে,
‘জিব
দেখান।’
রোগী জিব দেখালেন।
ডাক্তার: আমাকে না, ওই জানালার সামনে গিয়ে বাইরের দিকে মুখ করে জিব দেখান।
রোগী: কেন?
ডাক্তার: কারণ, আমি আমার প্রতিবেশীকে একদম দেখতে পারি না। ব্যাটা বদের বদ!
রোগী জিব দেখালেন।
ডাক্তার: আমাকে না, ওই জানালার সামনে গিয়ে বাইরের দিকে মুখ করে জিব দেখান।
রোগী: কেন?
ডাক্তার: কারণ, আমি আমার প্রতিবেশীকে একদম দেখতে পারি না। ব্যাটা বদের বদ!
রাগ নিয়ন্ত্রণ
রোগী:
ডাক্তার সাহেব,
আমার
খুব
দ্রুত
রাগ
উঠে
যায়।
কিছুতেই সহজে
রাগ
নিয়ন্ত্রণ করতে
পারি
না।
ডাক্তার: কবে থেকে আপনার এই সমস্যা?
রোগী: কবে থেকে, সেটা আপনাকে বলতে হবে? আপনি ডাক্তার হয়েছেন, এই সহজ ব্যাপারটা বোঝেন না? বলি, কী ছাইপাঁশ পড়ে ডাক্তার হয়েছেন…?
ডাক্তার: কবে থেকে আপনার এই সমস্যা?
রোগী: কবে থেকে, সেটা আপনাকে বলতে হবে? আপনি ডাক্তার হয়েছেন, এই সহজ ব্যাপারটা বোঝেন না? বলি, কী ছাইপাঁশ পড়ে ডাক্তার হয়েছেন…?
পরামর্শক
পল্টু
গেছে
এক
পরামর্শকের কাছে।
পল্টু: স্যার, পড়তে বসলেই আমার শুধু ঘুম আসে।
পরামর্শক: তোমাকে ধ্যান করতে হবে। শোনো, পড়ার আগে আসন গেড়ে বসবে। চোখ বন্ধ করবে। কল্পনা করবে, তুমি একটা সবুজ মাঠে দাঁড়িয়ে আছ। মাঠের শেষে একটা বাড়ি। তোমার মনের বাড়ি। মনের বাড়িতে প্রবেশ করবে। দেখবে সুন্দর ঝরনা। নিজের ইচ্ছেমতো ঘুরে বেড়াবে। দেখবে, একদম ঝরঝরে লাগছে। ঘুম দূর হয়ে যাবে…
পল্টু: ধুত্তোরি! আপনার কাছে আসাই ভুল হয়েছে। এত কিছু না করে আধঘণ্টা ঘুমিয়ে নিলেই হয়!
পল্টু: স্যার, পড়তে বসলেই আমার শুধু ঘুম আসে।
পরামর্শক: তোমাকে ধ্যান করতে হবে। শোনো, পড়ার আগে আসন গেড়ে বসবে। চোখ বন্ধ করবে। কল্পনা করবে, তুমি একটা সবুজ মাঠে দাঁড়িয়ে আছ। মাঠের শেষে একটা বাড়ি। তোমার মনের বাড়ি। মনের বাড়িতে প্রবেশ করবে। দেখবে সুন্দর ঝরনা। নিজের ইচ্ছেমতো ঘুরে বেড়াবে। দেখবে, একদম ঝরঝরে লাগছে। ঘুম দূর হয়ে যাবে…
পল্টু: ধুত্তোরি! আপনার কাছে আসাই ভুল হয়েছে। এত কিছু না করে আধঘণ্টা ঘুমিয়ে নিলেই হয়!
মাথা ব্যথার সমাধান
রোগী:
ডাক্তার সাহেব,
প্রতিদিন সকালে
ঘুম
থেকে
ওঠার
পর
এক
ঘণ্টা
আমার
মাথা
ব্যথা
করে।
সমাধান
কি,
বলুন
তো?
ডাক্তার: এক ঘণ্টার বেশি ঘুমানোর চেষ্টা করুন!
ডাক্তার: এক ঘণ্টার বেশি ঘুমানোর চেষ্টা করুন!
মনোবিজ্ঞানী
একদল
বাচ্চা
হৈচৈ
করে
বল
খেলছে
। আরেকটা বাচ্চা একপাশে একা দাঁড়িয়ে আছে । এক মনোবিজ্ঞানী দেখলেন এই বাচ্চাটা বিষন্নতা আর দ্বিধাদ্বন্দ্বে
ভুগছে
। মনোবিজ্ঞানী মনে মনে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন এই বাচ্চাকে কাউন্সিলিং-এর মাধ্যমে চিকিৎসা করে রোগমুক্ত করার চেষ্টা করবেন । তিনি কাছে গিয়ে তাকে বললেন- “তুমি আমার বন্ধু হবে ?”
বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে তোমার সংকোচ হচ্ছে খোকা ?”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ আমার মনে হয় তুমি অনেক মনোকষ্টে আছো ।”
বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ তুমি কিন্তু অন্য বাচ্চাদের সাথে একসঙ্গে দৌড়াদৌড়ি করছো না ।”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ কেন ?”
বাচ্চা(বিরক্ত হয়ে) -“ আমি গোলকিপার ।”
বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে তোমার সংকোচ হচ্ছে খোকা ?”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ আমার মনে হয় তুমি অনেক মনোকষ্টে আছো ।”
বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ তুমি কিন্তু অন্য বাচ্চাদের সাথে একসঙ্গে দৌড়াদৌড়ি করছো না ।”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ কেন ?”
বাচ্চা(বিরক্ত হয়ে) -“ আমি গোলকিপার ।”
দাঁত ভাঙল কী করে
চিকিৎসক: আপনার
দাঁত
ভাঙল
কী
করে?
রোগী: আর বলবেন না, আমার বউয়ের বানানো রুটিগুলো এত শক্ত হয়…
চিকিৎসক: বউকে বলবেন, যেন একটু নরম করে রুটি বানায়।
রোগী: বলেছিলাম বলেই তো এই দশা!
রোগী: আর বলবেন না, আমার বউয়ের বানানো রুটিগুলো এত শক্ত হয়…
চিকিৎসক: বউকে বলবেন, যেন একটু নরম করে রুটি বানায়।
রোগী: বলেছিলাম বলেই তো এই দশা!
Comments
Post a Comment